Dhaka 15°C Mist

January 9, 2025 1:56 am

How to handle a breakup

শেয়ার করুন

It all starts with,
“ছেঁড়ে যেও না আমাকে ছেঁড়ে, শিলা… এভাবে করতে পারলা? কিভাবে পারলা? আমি বাঁচব না… অ্যা……
অ্যা…… আমার কি হবে… ভ্যা… শিলাআআআআআ…”
Buddy…dry your eyes… আছি তো আমি নাকি?

 

“A Breakup”, it means the end of a relationship. And it sucks, it doesn’t matter who wants it or
who doesn’t or even if it is just a mutual thing, a breakup is terrible. But especially when you
don’t want it, a breakup sucks even worse. But don’t worry , you are not alone in this.

 

When your emotion is invested and your heart is involved then a breakup is so cruel to handle
and it doesn’t matter if you are dating for some months or you are married for years. Breakups
always sucks.

 

‘Breakup’ or ‘সম্পর্কচ্ছেদ’ একটা ভয়ানক ব্যাপার স্পেশালি বয়ঃসন্ধিকালের ছেলে মেয়েদের জন্য। আমি
৪২ বছরের এক লোককেও দেখেছি ব্রেকাপ নিয়ে প্রচণ্ড ডিপ্রেশনে। ব্রেকাপ হওয়ার পর প্রথমত আপনার
মধ্যে প্রচুর ডিপ্রেশন বাসা বাঁধবে, নিজেকে প্রচণ্ড ভুল মনে হবে, নিজেকে প্রচণ্ড ছোট মনে হবে, নিজের
মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন, বেঁচে থাকার ইচ্ছাও চলে যেতে পারে (যেটাকে আমরা বলি সুইসাইডাল
টেন্ডেন্সি), আপনার বুকে বা পেটে বা মাথায় সব সময় মনে হতে পারে কিছু একটা ভোঁ ভোঁ করছে সব সময়,
আপনি হয়তো খুব অল্পতেই রেগে যাবেন, অনেক রাগ জন্ম নেবে ভেতরে, আপনি কাঁদবেন, আপনি খুব মন খারাপ
করে বসে থাকবেন বা হাঁটাহাটি করবেন । নিজেকে হঠাৎ খুব অসহায় মনে হবে, হঠাৎ নিজের সব মূল্য নিজের
কাছেই হারিয়ে ফেলবেন, হঠাৎ দুনিয়ার কোনও কিছুর প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে যাবে, কোনও কিছুই আর আপনার
কাছে ম্যাটার করবে না, হঠাৎ সব কেমন যেন অন্ধকার হয়ে যাবে আর সব কিছু মানে-সবকিছুই আপনাকে মনে
করাবে ঐ মানুষটার কথা।

But here is the good news!!!

এই সব ফিলিং বা খারাপ লাগা সব কমে যাবে, সব হালকা হয়ে আসবে সময়ের সাথে আর একটা সময়ে সব শেষ
হয়ে যাবে মন থেকে, মুছে যাবে হয়ত এই খারাপ লাগা গুলো। কিন্তু এই জন্য দরকার একটা ছোট জিনিস যার নাম
“সময়”। কিন্তু সেখানে আপনার দরকার এমন সব কিছু করা যেটা আপনার এই হিলিং প্রসেসকে আরও দ্রুত
এবং সুন্দর করবে। আমি এখানে কিছু ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করব about how to deal with a breakup
without breaking down.

1. No Contact Rules Theory:

‘No Contact Rules Theory’ কোন ‘optional’ না, এটা ‘necessary’. অনেকেই এই ব্যাপারে জেনে বা না
জেনেই এটা ফলো করে থাকি, আবার অনেকে জেনেও পালন করা হয় নাই বা করতে পারি না। কিন্তু মনে রাখতে
হবে এটা করতেই হবে।

‘No Contact Rules’ নিয়ে আপনি ইন্টারনেটে ঘাটলেই অনেক ভিডিও আর আর্টিকেল পাবেন। এটা একটা প্রমাণিত থিওরি আপনার হিলিং প্রসেসের জন্য। এই থিওরিটা
এর নামের মতই। এর মানে আপনি ৪-৫ সপ্তাহের জন্য আপনার এক্সের সাথে কোন ধরনের কন্টাক্ট রাখতে পারবেন না। না ফোন, না টেক্সট, না কোথাও দেখা করা, না তার সোশাল মিডিয়া স্টক করা, না তার ব্যাপারে অন্যের কাছ থেকে খবর নেয়া, বা তার ব্যাপারে মিউচুয়াল ফ্রেন্ডদের সাথে কথা বলা কোনকিছুই না।একদম কিছুই না। এটাই ‘no contact rules’।

আচ্ছা আচ্ছা বুঝতে পেরেছি এটা আপনি করতে চাইছেন না বা এমনটা আপনি করতেই পারবেন না এই তো নাকি! কিন্তু বিশ্বাস করেন,এমনটাই করতে হবে! এটা জরুরি। এটা যেই জন্য করতে বলছি বার বার এত ইম্পর্ট্যান্স দিয়ে কারণ, এই ৪-৫ সপ্তাহ সময়ে আপনি নিজেই খেয়াল করবেন যে, আবেগতাড়িত ডিসিশন থেকে বের হয়ে অনেকটাই যৌক্তিক চিন্তা করতে পারছেন আপনি। তাই, এটা আপনার প্রথম কোন কাজ যেটা আপনার করতেই হবে। এবং আপনি পারবেন।

আপনি যদি এই মুহূর্তে ব্রেকাপের ভেতর দিয়ে যান আর এই আর্টিকেলের শিরোনাম দেখে যেহেতু এসেছেন পড়তে, তার মানে আপনার ইচ্ছা আছে এই পোস্ট-ব্রেকআপ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার। তাই বলছি আপনার এই ইচ্ছা শক্তি থেকেই আপনি পারবেন।

2. Take care of yourself:

ধরে নিলাম আপনি নো কন্টাক্ট রুল শুরু করেছেন। এবার বলি, ব্রেকাপের চেয়ে ভাল সময় আর হতে পারে না
নিজের কেয়ার নেয়ার ব্যাপারে। ভাবেন তো! এতদিন আপনি আপনার পাশাপাশি আরেকজনকে নিয়েও ভাবতেন।
তাকে জীবনের একটা পার্ট মনে করে তার ভাল-খারাপ নিয়েও ভাবতেন। কিন্তু এখন থেকে আপনার শুধুই আপনি।
নিজের কথা ভাবুন।

একটা আইডিয়া দেই কি বলেন? একটা ফ্রেশ হেয়ার কাট দিয়ে আসেন আজকেই, একটা নতুন শার্ট, টিশার্ট বা আপনার পছন্দের কোনও একটা ড্রেস কিনে আনুন। বাইরে যাওয়ার সময় কাছের কাউকে ডাকুন। ২-৩জন মিলে হেব্বি চিল মেরে আসুন বাইরে থেকে। সিরিয়াসলি নিজের আউটলুক বদলে ফেলুন।

আজকেই নতুন কোন রেসিপি ট্রাই করুন। রাঁধতে জানেন না? কোনও প্যারা নাই। অনলাইন থেকে কিছু একটা দেখে সেটা ট্রাই করুন। আর নিজে রান্না করে নিজে খান। প্রতিদিন রান্না করতে বলি নি। সপ্তাহে একদিন দুইদিন তো রাতেরবেলা করাই যায় নাকি! ছোট খাটো রেসিপি দিয়েই শুরু করেন। মনে করেন একটা নুডলস কিনে এনে হেনতেন দিয়ে বানায় ফেলেন না! সহজ তো ট্রাস্ট মি! মনে রাখবেন, “আপনি শুধু আপনারই। আপনি আর কারোই না। তাই নিজেকে সময় দিন।”

3. Be with the people who loves you:

একটা মজার গল্প বলি। একবার আমি ব্রেকাপ করে টানা ৩ সপ্তাহ একা একা একটা রুমের মধ্যে পরে ছিলাম। তখন মেসে থাকতাম তাই আর কেউ থাকতো না সাথে। আমি কিছুই করি নি এই কয়দিন। মুভি দেখেছিলাম আর গেম খেলেছিলাম শুধু। ৩সপ্তাহ পর যখন কিছু ফ্রেন্ডরা আমার খবর না পেয়ে আসলো আমার বাসায়, এসে দেখে আমার এই অবস্থা! এসে জিজ্ঞেস করলো “এই ব্যাটা কি হইসে তোর?” আমি কানতে কানতে বললাম, “দোস্ত আমি ‘Tom Hanks’ এর ‘Cast Away’ মুভিটা এই নিয়ে ২৫বারের মত দেখছি”। :’( :’(

তখন ওরা আমাকে ২-৩ টা গালি দিয়ে বললো, “না অনেক হইসে এবার চল আমরা চিল করে আসি।”

বিলিভ মি আমার লাইফের ঐটার চেয়ে বেস্ট আর কিছু হতে পারতো না তখন। আমি ড্রেসাপ করলাম তারপর বের
হয়ে গেলাম। আর এই ফার্স্ট আমার ব্রেকাপের পর আমি মন খুলে হাসতে পেরেছিলাম। সেদিন টের পেয়েছিলাম
যে ব্রেকাপের পর ভেঙ্গে পরাটা স্বাভাবিক, কিন্তু তখন যদি আশেপাশে এইসব মানুষ না থাকে যে আপনার কেয়ার করবে, আপনাকে সাপোর্ট দিবে, আপনাকে ভালবাসবে তাহলে ঐ ভেঙ্গে পরা থেকে উঠে দাঁড়ানোটা অনেক বেশি কঠিন আর সময়সাপেক্ষ হয়ে যায়। তাই আপনি যদি এমন কোন অবস্থা দিয়ে যান তাহলে এখনই যান ভাই চিল করে আসেন। কাউকে ফোন দেন। কারো বাসায় যান। যদি ফ্যামিলির থেকে দূরে থাকেন বাবা-মাকে ফোন দেন।

যদি বের হওয়া পসিবল না হয় তাহলে কাউকে ফোন দিয়ে গল্প করেন। আপনার যেহেতু ফোন দেয়ার ব্যবস্থা আছে ধরে নিচ্ছি, আপনি প্রতিদিন বের না হতে পারলেও কোন প্রিয় মানুষের সাথে কোন মিনিংফুল কনভার্সেশন করেন প্রতিদিন। ভাল লাগবে ট্রাস্ট মি। জানি ইচ্ছা করবে না। কিন্তু আপনার নিজের জন্যই নিজেকে পুশ করেন। পেরে যাবেন। আপনি ভাবতেও পারছেন না ব্যাপারটা কত ইজি। শুধু একটাবার পুশ করেনজে নিজেকে।

4. Do something you love:

আচ্ছা এবার অনেকেই প্রশ্ন করবেন। ভাইয়া আমি জানি না আমার কি প্যাশন বা কি হবি বা ভাইয়া আমার
কোন হবি নাই। কিছুই ভাল লাগে না করতে বা ভাইয়া আমি জানিই না আমার কি ভাল লাগে!

আচ্ছা আপনি যখন আপনার সেই প্রিয় মানুষটির সাথে থাকতেন তখন আপনার ভেতরে ভাল লাগা কাজ করতো না? এর কারণ কি জানেন? এর কারণ হচ্ছে আপনার ভেতরে প্রচুর ডোপামিন হরমোন রিলিজ হতো তখন। আপনার শুধু এটা খুঁজতে হবে আর এমন কি কাজ আছে যেটা করলে ওর সাথে থাকলে যত হরমোন রিলিজ হতো তার চেয়েও বেশি পরিমাণে হরমোন রিলিজ হওয়া সম্ভব! এই যে আপনি এখন নো কন্টাক্ট
রুলস পালন করছেন। তাও বার বার হাত ফোনের দিকে চলে যায় একটা কল করার জন্য, তাই না? একটা টেক্সট
দিতে ইচ্ছা করছে বা একটা বার ওকে দেখতে ইচ্ছা করছে। এটা হয় কারণ আপনার ব্রেইন ঐ ভাল লাগার হরমোন ডোপামিন কে চায়। পাচ্ছে না বলে সে এখন পায়তারা করতেসে সেই হরমোনের জন্য। এমন কিছু যদি থাকে যেটা আপনি করলে আপনার অনেক ভাল লাগে, করতে থাকুন। যদি না থাকে তাহলে খুঁজতে থাকুন, পেয়ে যাবেনই ট্রাস্ট মি।

5. Start working out:

এই যে ভাইয়া এমন কথা বললেন এটাই তো করতে ইচ্ছা করে না বা পারি না। ভাই শুরু করে দেখেন! আমি তো বলছি না যে এখনি গিয়ে ২০টা বুকডন দিয়ে আসেন। বাইরে থেকে হেঁটে আসেন যেন ঘাম ঝরে হাঁপিয়ে যান। সকাল সকাল দৌড়ে আসেন একটু, কিছু ফ্রি হ্যান্ড সহজ ব্যায়াম আছে অনলাইনে
দেখেন পেয়ে যাবেন। এসব করলে না সত্যি
কথা অনেক ডোপামিন রিলিজ হয় তার চেয়েও বড় কথা আপনি যখন নিজের বডির গ্রোথ খেয়াল করবেন তখন
নিজেরই ভাল লাগবে।

6. Do some care act:

মানুষের হেল্প করার চেয়ে শান্তির কাজ দুনিয়াতে নাই। আপনি এমন অবস্থাতে শান্তি খুঁজতেছেন, প্রতিদিন মিনিমাম ২জন মানুষকে হেল্প করেন। যেভাবেই হোক। টাকা দিয়েই যে হতে হবে তাও না। কেউ আপনার আশেপাশে খুব কষ্টে আছে তার পাশে বসে তার কথা শুনলেন, রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন কেউ পড়ে গেলে তাকে তুলে দিলেন, ভ্যান বা রিক্সা থেকে কোন মালামাল পড়ে গেলো আপনি দৌড়ে যেয়ে তুলে দিলেন বা সিম্পলি কোথাও গেলেন কার জন্য দরজা খুলে দিলেন, ধরে রাখলেন যাতে সে বের হতে বা ভেতরে ঢুকতে পারে। কারো থ্যাংক ইউ এর জন্য অপেক্ষা করার দরকার নাই। আপনি আপনার মতো হেল্প করে লাইক এ বস হেঁটে চলে আসবেন।  বা যদি আপনার সেই ফিজিকাল অবস্থা থাকে তাহলে ব্লাড ডোনেট করতে পারেন। এটাও ভাল কাজ একটা!

7. Connect with people:

এটা একটা সুন্দর সময় নিজেকে নিজের জোন থেকে বের করে মানুষের সাথে ইনটারেক্ট করার । নতুন নতুন মানুষের সাথে পরিচয় হওয়ার ভাল উপায় হচ্ছে নতুন কোন অরগানাইজেশনে যোগ দিন ভলান্টিয়ার হিসেবে। অথবা আপনার বাসার দারোয়ান চাচার সাথে গল্প করে আসুন বা সামনের চায়ের টং এ বসে রিক্সাওয়ালাদের সাথে আড্ডা দিন, তাদের গল্প শুনুন, বিশ্বাস করেন এটা আসলেই কাজের জিনিস। দিন শেষে ভাল লাগবে আপনারই।

শুনতে হয়তো অনেকেরই উদ্ভট লাগছে। কিন্তু ট্রাই করেন না! ভাল লাগবে খুব <3

8. Try to climb the ladder of your career:

এর মানে এটাই যে নিজের কাজে মনোযোগ দিন। যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন পড়াশুনা করুন, ছোটখাটো আয়ের
উৎস খোঁজেন। টিউশনি হতে পারে, ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে, আপনি আর্ট করলে সেগুলো অনলাইনে সেল করা হতে
পারে ব্লা ব্লা ব্লা… অনেক কিছুই। ওহ ভাল কথা! অনলাইন তো আছেই। অনলাইনে ছোটখাটো বিজনেস শুরু করতে পারেন, নতুন কিছু শিখতে পারেন সেটা যেই বিষয়েই হোক, যদি আপনি চাকুরিজীবী হন তাহলে কর্পোরেট লাইফে উপরে উঠার ট্রাই করেন, নতুন কোন কিছু শিখেন যেটা আপনার জব লাইফকে হেল্প করবে!

আচ্ছা আপাতত এই ৮টাই শুরু করেন। বিলিভ করেন আপনি জাস্ট ৪-৫ সপ্তাহে আপনার ভেতরে বিশাল
পরিবর্তন পাবেন। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। দেখেন আপনাকে আপনার ঐ মানুষটা যে কারণেই ছেঁড়ে গেছে- এই
জন্য  আপনি একা দায়ী না। আপনার ভালবাসা বা আপনার বিশ্বাসও দায়ী না। জানি না, একেক জনের একেক রকম
কারণ থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনি যদি সেই মানুষটাকে ভালবেসে থাকেন কিন্তু তাও সে আজ আপনার
সাথে নেই, এই জন্য আপনার ভালবাসা দায়ী নয়। সেই মানুষটা দায়ী হতে পারে যে আপনার ভালবাসা বা বিশ্বাস
বোঝে নি। এটাও যে তার দোষ তাও না হতে পারে। এর মানে এই না যে এই দুনিয়াতে কেউ আপনাকে বুঝবে না বা আপনার ভালবাসা, বিশ্বাসের দাম দেবে না। সে হয়তো আছে কোথাও। আপনার নিয়তি আপনাকে তার সাথে মিলিয়ে দেবে। ততদিন শুধু অপেক্ষা করুন ।

I know still it hurts. But by time everything will be alright. 

লেখকঃ শীর্ষ মূঈয

reference:
/https://www.cosmopolitan.com/sex-love/a28554493/no-contact-rule/ https://www.exboyfriendrecovery.com/the-no-contact-rule/

আরও পোষ্ট দেখুন

মাইন্ডফুলনেস মেডিটেশন পর্ব ১ – কিভাবে করব

আমাদের কে অনেক সমস্যার সমাধান হিসেবে অনেকেই মেডিটেশন সাজেস্ট করেন । কিন্তু প্রসেস টি সেভাবে অনেকের কাছেই ক্লিয়ার নয় । তাই আজকের পর্বে আমি চেষ্টা

How to handle a breakup

It all starts with, “ছেঁড়ে যেও না আমাকে ছেঁড়ে, শিলা… এভাবে করতে পারলা? কিভাবে পারলা? আমি বাঁচব না… অ্যা…… অ্যা…… আমার কি হবে… ভ্যা… শিলাআআআআআ…”

প্রিয় ক্যামেলিয়া

তোমায় বোঝে…

© 2022 dearcamelia.com All rights reserved
Website Created by Raisul Sohan